স্ক্রিন আসক্তি

 প্রকাশ: ৩০ অক্টোবর ২০১৯, ১২:০০ পূর্বাহ্ন   |   সোস্যাল মিডিয়া

স্ক্রিন আসক্তি

হাসিব মাহমুদ

ফোন বা টিভি স্কিনে তাকিয়ে থাকা,একটু পর পর না তাকালে ভাল না লাগা আবার স্ক্রিনে তাকাতে মন চাওয়া হ্যা এটাই স্ক্রিন আসক্তি। এখন দেখা যায় উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েদের অতিরিক্ত ফোনে আসক্ত হয়ে যাচ্ছে এর ফলে তৈরী হচ্ছে স্ক্রিন আসক্তি। বর্তমান সময় খেলার মাঠ কমে গেছে।আবার অনেক ছেলেমেয়েরা অনলাইন গেম খেলছে ঘন্টার পর ঘন্টা যা হয়ে গেছে একটা প্রত্যাহিক রুটিনের মত।এতে শুধু সময় নষ্ট হচ্ছে তা নয়। নিজের জীবন থেকে চলে যাচ্ছে মূল্যবান সময় এছাড়া পড়ালেখা বাদ দিয়ে এসব করে যাতে তাদের ভবিষ্যতটাও হুমকির মূখে। আবার এতে অনেকের চোখের সমস্যা বা উগ্রমেজাজী হয়ে যাচ্ছে এসব না পেলে।


আবার শহরের যাদের পরিবারের মা বাবা উভয় চাকরি করেন এবং শিশুদের হাতে ফোন, ল্যাপটপ বা টিভি দেখতে দিয়ে চলে যাচ্ছেন এবং তা ঘন্টার পর ঘন্টা ব্যহহার করে যাচ্ছে তারা। এতে আসক্ত হয়ে যাচ্ছে,এসব শিশুদের আসক্তি থেকে রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন ছোট শিশুরা এই বয়সে এসব শুরু করলে বেশ কিছু সময় পর চোখে সমস্যা লক্ষনীয় হচ্ছে এবং এমন রোগী পাওয়া যাচ্ছে নিয়মিত। কারন স্ক্রীন যতই উন্নত প্রযুক্তির হোকা না কেন,তবুও অতিরিক্ত ব্যবহারে রেডিয়েশন চোখে লাগবেই। যা ত্যাগ না করলে পারলে শিশুদের  সেই সকল শিশুদের দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে যেতে পারে। তাই আমাদের উচিত আমাদের এ সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং শিশুদের আগলে রাখা।

(হাসিব মাহমুদ, নাটোর থেকে)


সোস্যাল মিডিয়া এর আরও খবর: